মেক্সিকো ট্যুরের কেনাকাটা করতে আজ বাজার গেলাম..রাত পোহালেই যাত্রা শুরু

আজ রান্নাঘর মেহার দখলে..বন্ধুর বাড়ি পিঠেপুলির দারুন আয়োজন

ডিমের খোঁজে সকাল সকাল অফিস ছুটি করে ছুটলাম বাজারে..আজ ব্যাচেলারদের মতো মটনের ঝোল বানালাম

ক্যালিফোর্নিয়ার দাবানলে কেমন আছি আমরা..বছর চারেক আগে একই ভয় নিয়ে দিন কাটাতাম আমরা

ক্যালিফোর্নিয়ার দাবানলের আগুন বাড়ির কাছে না এলেও পুড়ল আমার ভারি সাধের জিনিসটি

আজ মেহা গোলাপী রাজকন্যা..পোশাক,খাবার,পানীয় সব আজ ওর গোলাপী..pink day challenge

চলো মেক্সিকো..আমেরিকা থেকে মেক্সিকো Road trip..যাবার পরিকল্পনা হলো শুরু

আজ একদম gift এর পাহাড়..রামা পেয়েছে মেসির জার্সি,মেহা পেয়েছে nails art kit,টুকটুকে লাল কোট

বন্ধুর বাড়ি গেম খেলতে গিয়ে হলো এক ধূন্ধমার কাণ্ড..মারামারি হাতাহাতি রাগারাগী করে বাড়ি ফেরা

বাচ্চাদের এক বছরের অপেক্ষার আজ অবসান..বাড়ির santa খুশি হয়ে বাচ্চাদের খাওয়ালো pizza

শেষ ভিডিও..ফিরে দেখা

লম্বা ছুটি পড়ার আগে প্রফেশনাল লোক দিয়ে এই প্রথমবার গোটা বাড়ির কার্পেট পরিষ্কার করা হলো.avacado

বাড়ীর উঠতি স্টার এখন মেহা..শীতকালে এদেশের দোকানগুলি ভরে উঠেছে নানারকম শীতের পোশাক ও winters bootsএ

শীতের সকালে বন্ধুর বাড়িতে জলখাবারের পিকনিক..গরম গরম লুচি,বেগুন ভাজা,ছোলার ডাল,সাদা আলুর তরকারি

একরাশ মন খারাপ ও চোখের জলে প্রিয়জনের বিদায়..মা আজ দেশের পথে পাড়ি দিলো..সানফ্রান্সিসকো থেকে কলকাতা

আমার বাড়িতে আজ মায়ের শেষ দিন..রাত পেরোলেই যাত্রা দেশের পথে..

মা তো মা ই হয়..এত লোকের রান্না ঝড়ের গতিতে এখনও করতে পারে..চিলি চিকেন,খাসির মাংস,চিংড়ির মালাই কারি

ভাই এর জন্য iPhone 16 pro নিলাম,মা এর হাত দিয়ে দেশে পাঠবো,প্রায় 50000/- টাকা কম পড়ল

শীতের সকালে মা এর হাতের গরম গরম চাওমিন একদম অমৃত..দেশে ফেরার shopping শুরু হলো মা এর

আমেরিকার একটি কুমড়ো গ্রাম..কুমড়ো দিয়ে বাড়ি,কুমড়ো ভর্তি গাড়ি,কুমড়ো দিয়ে নারী পুরুষ..

মা কে নিয়ে গেলাম আজ আমাদের প্রিয় Indian restaurant এ বিরিয়ানী খাওয়াতে ..

আমাদের backyard এ মায়ের হাতে প্রথম দেশি ফলের গাছ..আমেরিকায় পেয়ার গাছের দাম শুনে আমার মাথায় হাত

ঠাণ্ডায় মা জুবুথুবু ..গেলাম তাই আমেরিকার নাইটি কিনতে..শীতের দুপুরে ফিশ তন্দুরি দুর্দান্ত স্বাদের

শীতের রাতে বন্ধুর বাড়ি নেমন্তন্ন,জমজমাট আড্ডা ভূরিভোজ..ছবির মতো সুন্দর সাজানো backyard

আমেরিকায় গ্রামের মধ্যে বিঘার পর বিঘা জুড়ে আপেল বাগান..সবুজ আপেল,গোলাপি আপেল,লাল আপেল

আজ মা কে নিজের হাতে ফুচকা বানিয়ে খাওয়ালাম..মা মেয়ের আজ আমাদের ফুচকা পিকনিক

আমেরিকায় মা এর এই জায়গাটি সামনে থেকে দেখার ইচ্ছে ছিলো খুব..আজ মা ভারি খুশি

এই দেশের শীতের সাথে মোকাবিলা করার মতো মা কে নিয়ে গেলাম jacket কিনতে..মা মেয়ের matching jacket

আমেরিকায় বাসের ভেতরে রক্তদান শিবির..এই প্রথমবার আমি এইধরনের blood collection technique জানলাম

এবছর বাচ্চাদের Halloween..মেহার vampire মেকআপ..বিকেলে Trick o treat..মেহার বন্ধুকে শেষে prank

এই বছর আমাদের বাড়ির Halloween decorations..কঙ্কালদের গানের তালে রামার দুর্দান্ত নাচ

শীতের নিঝুম রাতে চলুন যাই পাশের পাড়ায় ভূত দেখতে..খুব ভূতের ভয় থাকলে আজ ভিডিওটি তবে থাক

আমেরিকায় ছোট একটুকরো আখের দাম এক কেজি আপেলের সমান..আজ বাচ্চাদের Halloween এর shopping করতে গেলাম

শীতের দুপুরে উঠোনে বসে আজ আমাদের পান্তা ভাতের পিকনিক..মায়ের হাতের পান্তা ভাতের অমৃত স্বাদ

প্রবাসে এই বছর আমাদের কালী পুজো ভীষণ সুন্দর ভাবে সম্পন্ন হলো

বাচ্চাদের school এ halloween কুমড়ো প্রোজেক্ট..মেহা বানালো লণ্ঠন আর রামা বানালো বাঁদর🐒

মুখোশ prank মানিকের সাথে..ভীষণ ভয় পেয়েছে

এই বছর ধনতেরাস এ নিলাম মেহার জন্য স্কুলে পড়ার মতো ছোট দুটি কানের..আমেরিকায় এখন সোনার দাম কেমন

রামধনুর রঙের মতো এত রঙের যে কুমড়ো হয়,দেখে ভারি অবাক হলাম..রামার স্কুলের জন্য গেলাম কুমড়ো কিনতে

এতো বছর প্রবাস জীবনে এমন ভয়ঙ্কর হাড়হিম করা দোকান এই প্রথম দেখলাম..মা,রামা ভয়ে অস্থির..আমেরিকা

প্রবাসে এই বছর আমাদের বাড়ির কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো..আমেরিকা

বাড়ির কাছেই এই প্রথম খুলেছে একটা বিশাল India বাজার..এক ছাদের নীচেই লক্ষ্মী পুজোর সব জিনিস পেলাম

মা কে নিয়ে গেলাম আজ ডালিম বাগানে..এত ফলন দেখে মা আনন্দে অস্থির..আমেরিকা

প্রবাসে মা দুর্গাকে বিসর্জন না দিয়ে কীভাবে তাদের বছরের পর বছর সংরক্ষণ করা হয় একদম নতুনের মতো

বিয়ের ১৮ বছর পর মায়ের সাথে এই প্রথমবার আমার বিজয়ার সিঁদুর খেলা..ভারি সুন্দর ধুনুচি নাচ,মা কে বরণ

প্রবাসে বাড়ির কাছে বাঙালী না পেলে একবার এই পথটি অবলম্বন করতে পারেন,খুব সহজে বাঙালী পেয়ে যাবেন😊

নাতি নাতনি কে সাথে নিয়ে মা এর এই প্রথম ঠাকুর দেখা,আনন্দে মা অস্থির..আমেরিকা

প্রবাসে এইবছর আমাদের পাড়ার দূর্গাপুজো😊মানিকের হাতে হলো মায়ের এইবার চক্ষুদান..আমেরিকা

বহু বছর পর মায়ের সাথে একসাথে দুর্গাপুজো..সন্ধ্যে বেলায় জমজমাট ড্যান্ডিয়া..আমেরিকা

মা কে নিয়ে গেলাম আজ পুজোর শাড়ি কিনতে,পাড়ার এক বাঙালি মেয়ের শাড়ীর দোকানে..আমেরিকা

বিদেশ হলেও আজ বাতাসে শুধু পুজো পুজো গন্ধ..পাড়ার পুজোর প্যান্ডেল বাঁধার কাজ শুরু হলো..ইলিশ ভাপা

বহু বছর পর মা কে কাছে পেলাম আমাদের বিবাহবার্ষিকীতে..সবাই মিলে গেলাম বাড়ির কাছের Indian রেস্টুরেন্টে

দেশ থেকে আনা বাক্স গুলো আজ মা খুললো..পুজোর বাজার,নতুন শাড়ি,নাতি নাতনির নতুন জামা কাপড়,গল্পর বই

মা কে নিয়ে গেলাম আজ আমেরিকার এক গ্রামে..বাজার থেকে সবজি না কিনে তুললাম জমি থেকে

প্রবাসে এই বছর একসাথে মহালয়া দেখা,তর্পণ..দুপুরে খেলাম মায়ের হাতের কাঁচকলার কোফটা দুর্দান্ত স্বাদের

মায়ের ঘুম ভাঙাতে নিয়ে গেলাম ভূত দেখাতে..অনেকদিন পর মা কে ভয় পেতে দেখলাম

দিদাকে বাড়িতে দেখে মেহা আনন্দে অস্থির..কাল স্কুল না যাওয়ার বায়না..আমেরিকা

দীর্ঘ অপেক্ষার হলো আজ অবসান,মা এলো আমার বাড়িতে..আমেরিকা

মা এখন মাঝ আকাশে..ভোর বেলায় যাব এয়ারপোর্ট..শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি..রুম রেডি,বাজার দোকান আর অপেক্ষা

রামা,মেহা ও তার বান্ধবীদের নিয়ে গেলাম আজ water park এ..বাচ্চারা ভীষণ মজা করে কাটলো একটা দিন